ঢাকা,রোববার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪

জাতীয় দলের সুযোগে কর্তাদের বিছানা গরম করতে হয় মেয়েদের

sonaক্রীড়া ডেস্ক:

শুধু প্রতিভা থাকলেই হয় না। জাতীয় দলে জায়গা পেতে গেলে দিতে হয় শরীরও। টিম ম্যানেজমেন্টের লোকেরা মহিলা ফুটবলারদের দিয়ে নিজেদের যৌন লালসা চরিতার্থ করে। ভয়ে কোনও মহিলা খেলোয়াড় মুখ খোলেন না। ভারতের মহিলা ফুটবল দলের কর্তাদের বিরুদ্ধে এমনই বিস্ফোরক অভিযোগ আনলেন ভারতীয় দলের প্রাক্তন অধিনায়ক সোনা চৌধুরী। তাঁর দাবি, প্রতিটি মহিলা প্লেয়ারকে বিছানায় যেতে বাধ্য করা হয়। না-হলে দলে জায়গা হয় না।

সোনা সম্প্রতি তাঁর ‘গেম ইন গেম’ বইটিতে ভারতীয় মহিলাদলের অন্ধকার দিকটি তুলে দিয়ে আলোড়ন ফেলে দিয়েছেন গোটা দেশে। ক্রীড়া মহলে রীতিমতো চর্চা শুরু হয়ে গিয়েছে সোনার লেখা বইটি ঘিরে। বইটিতে প্রাক্তন অধিনায়ক লিখেছেন, বিদেশ সফরের সময় কোচ ও সচিব তাদের বিছানা প্লেয়ারদের ঘরেই রাখতে বলে। বিছানা তারপর প্রতিদিন কোনও না কোনও মহিলা খেলোয়াড়ের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্কে লিপ্ত হয় তারা। বিছানা গরম না-করলে জোটে না দলে খেলার সুযোগ। বহু প্লে­য়ার এর বিরুদ্ধে সরব হয়েছেন। কিন্তু কোনও লাভ হয়নি। উল্টে সংশ্লিষ্ট প্লেয়ারদের দল থেকেই তাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে।

সোনা চৌধুরির অভিযোগ, শুধু জাতীয় দলেই নয়, রাজ্যস্তরেও এই নোংরামি চলে। প্লেয়ারদেরকে শরীর দেওয়ার জন্য মানসিক চাপ দেওয়া হয়। না-হলে রাজনীতি করে টিম থেকেই বাদ দিয়ে দেওয়া হয়।

৯০-এর মাঝামাঝি ভারতীয় মহিলা ফুটবলে তারকা প্লে­য়ার ছিলেন সোনা চৌধুরি। ১৯৯৫ সালে দলে জাতীয় দলে সুযোগ পাওয়ার একবছরের মধ্যেই তিনি অধিনায়ক নির্বাচিত হন। পায়ে চোটের কারণে ১৯৯৮ সালেই শেষ হয়ে যায় সোনার কেরিয়ার। এই সময়

 

পাঠকের মতামত: